জাতীয়তাবাদী রাজনীতির মেধাবী ও পরীক্ষিত নারীনেত্রী সুলতানা রাজিয়া শাওন
মো আশিক মিয়া আটপাড়া নেত্রকোনা প্রতিনিধি || বিএমএফ টেলিভিশন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর রাজনীতিতে সুলতানা রাজিয়া শাওন এক নির্ভীক, ত্যাগী ও আপোষহীন নাম। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি রাজপথে লড়েছেন দলের পক্ষে, আদর্শের পক্ষে, মানুষের অধিকারের পক্ষে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর রাজনীতিতে সুলতানা রাজিয়া শাওন এক নির্ভীক, ত্যাগী ও আপোষহীন নাম। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি রাজপথে লড়েছেন দলের পক্ষে, আদর্শের পক্ষে, মানুষের অধিকারের পক্ষে।
রাজনীতি তাঁর কাছে কেবল পেশা নয়, এক অদম্য প্রতিশ্রুতির নাম। “বিএনপি-ই আমার জীবন, বিএনপি-ই আমার মরণ”এই উচ্চারণ যেন তাঁর জীবনের মূলমন্ত্র।
সুলতানা রাজিয়া শাওন, নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কৈলং গ্রামের আহমেদ উদ্দিন তালুকদারের সুযোগ্য কন্যা।
সুলতানা রাজিয়া শাওন বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির একজন সাহসী, মেধাবী ও পরীক্ষিত ছাত্রনেত্রী থেকে নারীনেত্রী ।
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি সক্রিয়ভাবে বি এন পির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ইডেন মহিলা কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি ছিলেন ছাত্রদলের রাজনীতিতে তার হাতে খড়ি ।
দলের দুর্দিনে তিনি রাজপথে থেকে নির্ভীকভাবে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। ১/১১-এর কঠিন সময়েও তিনি দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পাশে দৃঢ়ভাবে ছিলেন।
তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়বি থেকে.এ (অনার্স), এম.এ (দর্শন) , নর্থামব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (যুক্তরাজ্য) থেকে এল.এল.বি ও ডিপ্লোমা ইন ল, এবং লিডস ট্রিনিটি ইউনিভার্সিটি (যুক্তরাজ্য) থেকে এল.এল.বি করেন।
রাজনৈতিক দায়িত্ব:
তিনি সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ইডেন কলেজ ছাত্রদল, সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটি, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, নেত্রকোনা জেলা বিএনপি।
বর্তমানে, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত।
সুলতানা রাজিয়া শাওন উনার রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের কথা বলেন, দলের আদর্শ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে হৃদয়ে ধারণ করা, নেত্রকোনা–৩ আসনের জনগণের অধিকার রক্ষা, উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।
তৃণমূল থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত রাজনীতিতে আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে
এলাকার জনগণের পাশে থেকে সত্যিকারের সেবামূলক রাজনীতি গড়ে তোলাই আমার প্রতিশ্রুতি।”
এছাড়াও সুলতানা রাজিয়া শাওন এলাকায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ক্রীড়া ও মানবাধিকার কাজের সঙ্গে জড়িত থাকেন।