ফ্লুমিনেন্সের বিপক্ষে জোড়া গোলের পর পেদ্রোর দুঃখ প্রকাশ

অনলাইন ডেস্ক || বিএমএফ টেলিভিশন

প্রকাশিতঃ সকাল ১০:৫৩, বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

যে ক্লাবে ফুটবলের হাতেখড়ি, সেই ক্লাবের বিরুদ্ধেই যেন ভাগ্যের নিষ্ঠুর পরিহাস হয়ে উঠলেন হুয়াও পেদ্রো। ফ্লুমিনেন্সের ইয়ুথ সিস্টেমে বেড়ে ওঠা এই ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার এবার ক্লাব বিশ্বকাপে তাদেরই স্বপ্নভঙ্গের নায়ক। ইংলিশ ক্লাব চেলসির হয়ে জোড়া গোল করে ফ্লুমিনেন্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে তুলে নেন দলকে। ফুটবলের রাজপথে এগিয়ে যেতে পেদ্রোর এই সাফল্য প্রশংসনীয় হলেও, তার শৈশবের ক্লাবের জন্য সেটি যেন এক হৃদয়বিদারক অধ্যায়। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) মেটলাইফ স্টেডিয়ামে চেলসির হয়ে দুই গোল করলেও বেশি উদযাপন করেননি পেদ্রো। কারণ, তার জোড়া গোলের মাধ্যমেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয় ফ্লুমিনেন্স।

যে ক্লাবে ফুটবলের হাতেখড়ি, সেই ক্লাবের বিরুদ্ধেই যেন ভাগ্যের নিষ্ঠুর পরিহাস হয়ে উঠলেন হুয়াও পেদ্রো। ফ্লুমিনেন্সের ইয়ুথ সিস্টেমে বেড়ে ওঠা এই ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার এবার ক্লাব বিশ্বকাপে তাদেরই স্বপ্নভঙ্গের নায়ক। ইংলিশ ক্লাব চেলসির হয়ে জোড়া গোল করে ফ্লুমিনেন্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে তুলে নেন দলকে। ফুটবলের রাজপথে এগিয়ে যেতে পেদ্রোর এই সাফল্য প্রশংসনীয় হলেও, তার শৈশবের ক্লাবের জন্য সেটি যেন এক হৃদয়বিদারক অধ্যায়। মঙ্গলবার (৮ জুলাই) মেটলাইফ স্টেডিয়ামে চেলসির হয়ে দুই গোল করলেও বেশি উদযাপন করেননি পেদ্রো। কারণ, তার জোড়া গোলের মাধ্যমেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয় ফ্লুমিনেন্স।

২৩ বছর বয়সী এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ছয় দিন আগে ব্রাইটন থেকে চেলসিতে যোগ দেন। ম্যাচের ১৮ মিনিটে দুর্দান্ত এক শটে প্রথম গোল করেন এবং দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আরেকটি অসাধারণ ফিনিশে চেলসির জয় নিশ্চিত করেন।

নিজের সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে প্রতিটি গোলের পর দু’হাত তুলে দুঃখ প্রকাশ করেন পেদ্রো। যদিও চেলসির সতীর্থরা তাকে ঘিরে উল্লাসে মেতে উঠেছিল। দ্বিতীয় গোলের পর তিনি কেবল একবার হালকা হাসি দেন।

ম্যাচের পর পেদ্রো বলেন, ‘ফ্লুমিনেন্স আমাকে সব কিছু দিয়েছে। তারা আমাকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে। আমি আজ এখানে, কারণ তারা আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছিল। আমি খুব কৃতজ্ঞ, কিন্তু এটাই ফুটবল। আমাকে পেশাদার হতে হবে। তাদের জন্য খারাপ লাগছে। কিন্তু আমার কাজ তো করতেই হবে।’

চেলসির হয়ে শুক্রবার কোয়ার্টার ফাইনালে আরেক ব্রাজিলিয়ান ক্লাব পামেইরাসের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয়ে বদলি হিসেবে প্রথমবার মাঠে নামেন পেদ্রো। তখন তার অনুশীলনের অভিজ্ঞতা ছিল মাত্র কয়েক সেশন। চারদিন পরই শুরুর একাদশে সুযোগ পান তিনি।

ম্যাচ শেষে টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আজ আমি শুরু থেকেই খেলেছি, তাই নিজের খেলা দেখানোর বেশি সুযোগ ছিল এবং আমাকে গোল করতেই হতো। দল জিতেছে, দল ভালো খেলেছে — এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

Share This Article

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়