ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ‘সুমাইয়া জাফরিনকে’ নিয়ে পুলিশের বিজ্ঞপ্তি
ডেস্ক রিপোর্ট || বিএমএফ টেলিভিশন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে সেনাবাহিনীর হেফাজতে থাকা মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন পুলিশের কর্মকর্তা বলে যে তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে সেনাবাহিনীর হেফাজতে থাকা মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন পুলিশের কর্মকর্তা বলে যে তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
শনিবার (২ আগস্ট) সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে এক নারীকে বাংলাদেশ পুলিশের এএসপি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। সকলের বিভ্রান্তি নিরসনের জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো নারী কর্মকর্তা নেই।
এর আগে, গত ৩১ জুলাই সেনাসদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা সাংবাদিকদের জানান, আওয়ামী লীগের কর্মীদের মেজর সাদিক নামে সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন বলে একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মেজর সাদিককে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন এএসপি হিসেবে কর্মরত বলে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি সাদিকের সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন বলেও দাবি করা হয়।