শেরপুরে পুর্বশত্রুতার জের ধরে বাড়ীঘর কুপিয়ে, হামলা ও লুটপাট
শেরপুর থেকে মোঃ সাইদুর রহমান || বিএমএফ টেলিভিশন
শেরপুর সদর উপজেলার ৭ নং ভাতশালা ইউনিয়নের কুঠুরাকান্দা গ্রামের আজেদা বেগমের বাড়ীতে রাতের বেলায় আতঙ্কিত হামলা ও ঘরের মালামাল লুটপাট করেছে একই গ্রামের মৃত ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ নেলু মিয়া, মোঃ নেলু মিয়ার ছেলে মোঃ খোরশেদ, খোরশেদ এর স্ত্রী মোছাঃ অনিতা বেগম, ধনা এর ছেলে মোঃ খোরশেদ আলী, রফিক মিয়ার ছেলে মিলন মিয়াসহ আরও অজ্ঞাত নামা ১৫ থেকে ২০ জন
শেরপুর সদর উপজেলার ৭ নং ভাতশালা ইউনিয়নের কুঠুরাকান্দা গ্রামের আজেদা বেগমের বাড়ীতে রাতের বেলায় আতঙ্কিত হামলা ও ঘরের মালামাল লুটপাট করেছে একই গ্রামের মৃত ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ নেলু মিয়া, মোঃ নেলু মিয়ার ছেলে মোঃ খোরশেদ, খোরশেদ এর স্ত্রী মোছাঃ অনিতা বেগম, ধনা এর ছেলে মোঃ খোরশেদ আলী, রফিক মিয়ার ছেলে মিলন মিয়াসহ আরও অজ্ঞাত নামা ১৫ থেকে ২০ জন
পুর্বশত্রুতার জের ধরে রাতের বেলার আতঙ্কিত ভাবে দেশীও অস্ত্রদিয়ে টিনের ঘরে কুপিয়ে হামলা ও ঘরের মালামাল লুটপাট করেছে বলে এমনটাই অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী আজেদা বেগম। এবং তিনি আরও বলেন আগে থেকেই তারা শত্রুতা করে আমার বাঁশবাগান থেকে বাঁশ কেটে নিয়ে যেত, সুপারি গাছ ও অন্যান্য ফলের গাছগুলো কেটে নিয়ে যেত, বাধা দিতে গেলে আমাকে মারধর করত। এবারে তারা রাতের বেলার লুটপাট করে সব মালামাল নিয়ে আমাকে নিঃস্ব করে দিয়েছে। এবং আমাকে প্রাণেমেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো।আমি ডাক চিৎকার করলে এলাকার লোকজন তাদের ভয়ে আমাকে বাঁচতে আসেনা পরে আমি জীবন বাঁচানোর জন্য রাতের অন্ধকারে বাঁশবাগানের ভিতর দিয়ে পালিয়ে যাই। অবশেষে আমি থানায় একটি মামলা দায়ের করেছি।
১২ ডিসেম্বর শুক্রবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে ঘটনার সত্যতা এবিষয়ে আসামি পক্ষের মোঃ খোরশেদ ও অনিতা এর কাছে জানতে চাইলে তিনি ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি না এবং তিনি বলেন এসব মিথ্যা এমন কোন ঘটনা ঘটেনি এগুলো সব সজানো,অপর আসামীদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদেরকে পাওয়া যায়নি।
এবং শেরপুর সদর থানার এস আই মোঃ এনামুল হক সিদ্দিকী এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ঘটনা সত্য তদন্ত করে চার্জসিট দিয়েছি।