লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন পাবনার কারিগররা।
বুলবুল হাসান, পাবনা প্রতিনিধি : || বিএমএফ টেলিভিশন
পাবনায় ধীরে ধীরে শীত জেকে বসেছে। আর এই শীতের আগমনে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। নতুনের পাশাপাশি পুরাতন লেপ তোষক মেরামতের কাজ করতে দেখা যায় কারিগরদের। ক্রেতাদের আনাগোনায় জমজমাট হয়ে উঠেছে লেপ-তোষকের দোকানগুলো। তবে গত বছরের তুলনায় এবছর দাম তুলনামূলক বেশি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। তুলা, কাপড়, ফোম ও মজুরি মিলিয়ে গত বছরের তুলনায় এবার খরচ কিছুটা বেড়েছে।এবছর লেপের কাপড়ের দাম প্রতি গজ ৫০ থেকে ৭০ টাকা, তোষকের কাপড় ৫৫ থেকে ১২০ টাকা। গার্মেন্টস তুলা কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ১৬০ টাকা, আর শিমুল তুলা ৩৭০-৫০০ টাকা। লেপ বানানোর মজুরি ৩০০-৪০০ টাকা, তোষক ২৫০-৩০০ টাকা। তবে তুলার প্রকারভেদে লেপ-তোষকের দাম কম-বেশি হয়। এছাড়া দিন-দিন জিনিষপত্রের দাম বেশি হওয়ায় লেপের দাম বেড়ে গেছে।
পাবনায় ধীরে ধীরে শীত জেকে বসেছে। আর এই শীতের আগমনে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। নতুনের পাশাপাশি পুরাতন লেপ তোষক মেরামতের কাজ করতে দেখা যায় কারিগরদের। ক্রেতাদের আনাগোনায় জমজমাট হয়ে উঠেছে লেপ-তোষকের দোকানগুলো। তবে গত বছরের তুলনায় এবছর দাম তুলনামূলক বেশি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। তুলা, কাপড়, ফোম ও মজুরি মিলিয়ে গত বছরের তুলনায় এবার খরচ কিছুটা বেড়েছে।এবছর লেপের কাপড়ের দাম প্রতি গজ ৫০ থেকে ৭০ টাকা, তোষকের কাপড় ৫৫ থেকে ১২০ টাকা। গার্মেন্টস তুলা কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ১৬০ টাকা, আর শিমুল তুলা ৩৭০-৫০০ টাকা। লেপ বানানোর মজুরি ৩০০-৪০০ টাকা, তোষক ২৫০-৩০০ টাকা। তবে তুলার প্রকারভেদে লেপ-তোষকের দাম কম-বেশি হয়। এছাড়া দিন-দিন জিনিষপত্রের দাম বেশি হওয়ায় লেপের দাম বেড়ে গেছে।
স্থানীয় কারিগররা জানান, একজন কারিগর দিনে গড়ে তিন থেকে পাঁচটি লেপ তৈরি করতে পারে। পারিশ্রমিক হিসেবে ১ হাজার থেকে এগারো শত টাকা পায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবছর রেডিমেট লেপ বিক্রি হচ্ছে ছোট সাইজের ৪শ থেকে ১হাজার ৪শ টাকার মধ্যে, তোষক বিক্রি হচ্ছে ৫শ থেকে ১৫শ টাকার মধ্যে এবং জাযিম বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৪ হাজার টাকার মধ্যে। এছাড়া বালিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৫শ টাকার মধ্যে। এবছর বাজারে প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লেপ-তোশক তৈরি উপকরণের খরচও বেড়েছে।দেশি বিদেশি কম্বল এর ভীড়ে হারিয়ে যাচ্ছে লেপ কাঁথা এমনটা মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
লেপ-তোষকের দোকানের এক ক্রেতা জানান, এই বছর প্রচন্ড শীতে জনজীবন স্থবির হয়ে পরেছে। গেল কয়েক দিনে সুর্যের আলোর দেখা নেই। শীতের প্রকোপে থেকে রক্ষায় লেপ কিনতে এসেছি।