ইবি এলাকায় ভোটের মাঠ চষে বেড়াচ্ছে জামায়াত ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আমির হামজা
আজিজুল ইসলামঃ || বিএমএফ টেলিভিশন
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। অর্ন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে লন্ডনে বৈঠকের পর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। এই ঘোষণার পর থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিচ্ছেন নির্বাচনি প্রস্তুতি। এলাকায় গণসংযোগ, সভা-সমাবেশে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। অর্ন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে লন্ডনে বৈঠকের পর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। এই ঘোষণার পর থেকে সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিচ্ছেন নির্বাচনি প্রস্তুতি। এলাকায় গণসংযোগ, সভা-সমাবেশে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
০৫/১১/২০২৫ তারিখ, বুধবার সকাল থেকে ইবি,র উজানগ্রাম ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে পথসভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত কুষ্টিয়া ৩ (সদর আসন) মুফতি আমির হামজা। আরো উপস্থিত ছিলেন উজানগ্রাম ইউনিয়নের জামায়াতে ইসলামী সভাপতি মোঃ হায়দার আলী মাষ্টার।এলাকায় জনসাধারনের কাছে দোয়া চেয়েছেন মুফতি আমির হামজা।তিনি বলেন,মানবতার সেবাই পৃথীবীর বড় ধর্ম।আমি এই পথের লোক না,শুধু মাত্র মানুষের সেবা করার জন্য আমি এই পথে।
আসন্ন নির্বাচন ঘিরে ইতোমধ্যে প্রত্যেকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার হাটবাজার থেকে শুরু করে গ্রাম থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাপক জনসংযোগ করতে দেখা যাচ্ছে এই সব প্রার্থীদের। অনেকেই বলছেন, এতদিন মানুষ তাদের প্রত্যাশিত প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেনি। কারণ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। এবার মানুষ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন।
ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপ। তৃণমূলে চলছে কৌশলী প্রচারণা। চায়ের দোকানগুলোতে জমে উঠেছে নির্বাচনী আলোচনা। সেই আলোচনায় শামিল হচ্ছেন প্রার্থীরা।পথে প্রান্তরে ছুটে চলেছেন দলের প্রার্থীরা।
কুষ্টিয়া এক সময়ে বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের নির্যাতন-নিপীড়ন ও দুঃশাসনে সব ওলটপালট হয়ে গেছে। দেড় দশক ভোটাধিকার বঞ্চিত ছিল জেলাবাসী।
জুলাই বিপ্লবের পর সেই সুযোগ ফিরে এসেছে। সবাই স্বপ্ন দেখছে উৎসব মুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করার। তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণে নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটের মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন বিএনপি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলগুলো।তবে আশাবাদী সবাই।