ঢাকার কাছে একই স্থানে বারবার ভূমিকম্পের কারণ জানা গেল
ডেস্ক রিপোর্ট। || বিএমএফ টেলিভিশন
মাত্র দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশ। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা ১৪ মিনিট ৪৪ সেকেন্ডে আঘাত হানা এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ১, যার উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর শিবপুর।
মাত্র দুদিনের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশ। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা ১৪ মিনিট ৪৪ সেকেন্ডে আঘাত হানা এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ১, যার উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর শিবপুর।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবাইয়াত কবির ডেইলি ক্যাম্পাসকে জানিয়েছেন, দেশে একটি বড় ভূমিকম্প হওয়ার পর ছোট ছোট মৃদু অনেকগুলো ভূমিকম্প হয়েছে, এগুলো আমরা এখন পর্যন্ত আফটারশক হিসেবে দেখতে পেয়েছি।
আফটারশক হিসেবে আরও কেমন ভূমিকম্প হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে এমন তথ্য আপাতত নেই। তবে যেগুলো হয়েছে তা থেকে আমাদের গবেষণা বলছে সবগুলোই আফটারশক।
৩২টি এলাকার জরিপ
ঢাকার দক্ষিণাঞ্চলে ঝুঁকি বেশি রাজধানীর ভূমিকম্প ঝুঁকি মূল্যায়নে মোট ৩২টি এলাকার ভৌত কাঠামো পর্যালোচনা করা হয়। এই জরিপে উত্তরা, গুলশান, ধানমন্ডি, তেজগাঁও, রমনা, শাহবাগ, আজিমপুর থেকে শুরু করে কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, সূত্রাপুর, শ্যামপুর, পল্লবী, কল্যাণপুর, মিরপুর, গাবতলী- ইত্যাদির মতো ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল।
জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, কাঠামোগত দুর্বলতা এবং উদ্ধারকাজের সীমাবদ্ধতার কারণে ঢাকার দক্ষিণাঞ্চলের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি। জরিপে দেখা গেছে, ঢাকা উত্তরাঞ্চলের কাফরুল, ইব্রাহিমপুর, কল্যাণপুর, মানিকদী ও গাবতলীসহ বেশ কিছু এলাকাও উচ্চ ঝুঁকির আওতায় রয়েছে।